বাংলা সাহিত্য MCQ
1. মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস' শ্যমল ছায়া'র রচয়িতা কে?
হুমায়ূন আহমেদ
সেলিনা হোসেন
আনোয়ার পাশা
আবু ইসহাক
ব্যাখ্যা: তথ্য: নন্দিত কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ রচিত মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস' শ্যমল ছায়া'। তার রচিত আরো কয়েকটি মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস - জোছনা ও জননীর গল্প, অনীল বাগচীর একদিন আগুনের পরশমণি, সৌরভ।
2. 'কবিতা' পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
বিষ্ণু দে
কাজী নজরুল ইসলাম
বুদ্ধদেব বসু
হুমায়ুন কবির
ব্যাখ্যা: তথ্য: বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত 'কবিতা' পত্রিকা বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে কবিতা এবং কবিতা বিষয়ক আলোচনা জন্য চিরস্মরণীয়। তার সম্পাদিত আরো একটি পত্রিকা 'প্রগতি'। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের ছাত্র অবস্থায় তিনি যুক্ত ছিলেন 'বাসন্তিকা' পত্রিকা প্রকাশের সঙ্গে।
3. কবি কায়কোবাদের মহাকাব্য কোনটি?
শিবমন্দির
মহাশ্মশান
বিরহ বিলাপ
অশ্রুমালা
Civil Engineering
Civil MCQ
Himalay Sen Sir
ডাক ও টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তর (সিভিল-২০১৮)
ডাক বিভাগ প্রশ্ন সমাধান-২০১৮
ব্যাখ্যা: তথ্য:বাংলা সাহিত্যের সর্ববৃহৎ মহাকাব্য" মহাশশ্মশান" খ্যাত মহাকবি কায়কোবাদ, প্রকৃত নাম কাজেম আল কোরেশী। তিনি জন্মগ্রহন করেন ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ থানার আগলা গ্রামে ১৮৫৭ সালে। তার পিতা শাহামত উলনঢাহ আল কোরেশী ছিলেন ঢাকা জজ কোটের উকিল। মহাকবি কায়কোবাদ মূলত ছিলেন কবি। ১৮৬০ সালে, মাত্র ১৩ বছর বয়সে আমাদের মহাকবি রচনা করেছিলেন তার প্রথম মহাকাব্য "বিরহ বিলাপ"।
4. কোনটি বাঙালির মুক্তি চেতনায় উজ্জীবনমূলক নাটক?
নূরলদীনের সারাজীবন
রক্তাক্ত প্রান্তর
শর্মিষ্ঠা
একেই কি বলে সভ্যতা
5. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যয়ের প্রথম বাংলা উপন্যাস কোনটি?
দুর্গেশনন্দিনী
সীতারাম
বিষবৃক্ষ
আনন্দ মঠ
ব্যাখ্যা: তথ্য: দুর্গেশনন্দিনী বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যয়ের প্রথম বাংলা উপন্যাস। এটি ১৮৬৪ সালে 'Indian Field' নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়।
6. মাইকেল মধুসূদন দত্তের 'মেঘনাদবধ কাব্য' কী ধরনের রচনা?
গীতিকাব্য
নাট্যকাব্য
পত্রকাব্য
মহাকাব্য
Civil Engineering
Civil MCQ
Himalay Sen Sir
ডাক ও টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তর (সিভিল-২০১৮)
ডাক বিভাগ প্রশ্ন সমাধান-২০১৮
ব্যাখ্যা: তথ্য: মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্য 'মেঘনাদ বধ কাব্য' (১৮৬১)। রামায়ণের কাহিনি অবলম্বনে রচিত এ মহাকাব্যের সর্গ সংখ্যা ৯ টি যেখানে তিন দিন দুই রাতের ঘটনা বর্ণিত রয়েছে। তার রচিত বীরাঙ্গনা কাব্য বাংলা সাহিত্যের প্রথমপত্রকাব্য।
7. বনলতা সেন কাব্যের কবি কে?
শামসুর রহমান
জীবনান্দ দাশ
বিষ্ণদে
বুদ্ধদেব বসু
Civil Engineering
Civil MCQ
Himalay Sen Sir
ডাক ও টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তর (সিভিল-২০১৮)
ডাক বিভাগ প্রশ্ন সমাধান-২০১৮
ব্যাখ্যা: তথ্য: বাংলাসাহিত্যের রুপসী বাংলার কবি জীবনান্দ দাশের অন্যতম কাব্যগ্রন্থ বনলতা সেন (১৯৪২)। তার রচিত আরও কয়েকটি গ্রন্থ হল ঝরাপালক, ধূসর, পান্ডুরলফপ, সাতটি তারার তিমির ইত্যাদি।
8. বাংলা সাহিত্যের কোন কবি দুটি দেশের জাতীয় সংগীতের রচয়িতা?
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
দ্বিজেন্দ্র লাল রায়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
কাজী নজরুল ইসলাম
Civil Engineering
Civil MCQ
Himalay Sen Sir
ডাক ও টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তর (সিভিল-২০১৮)
ডাক বিভাগ প্রশ্ন সমাধান-২০১৮
ব্যাখ্যা: তথ্য: বাংলা সাহিত্যের অন্যতম দিকপাল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলাদেশে ও ভারতের জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা। তার 'আমার সোনার বাংলা' কবিতার প্রথম দশ চরণ আমাদের জাতীয় সংগীত,যা ১৯৭১ সালের৩ মার্চ ঘোষণা করা হয়। এটি প্রথম বঙ্গদর্শন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়
9. কোন সালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বাকশক্তিরহিত দুরারোগ্য ব্যধিতে আক্রান্ত হন?
১৯৪১
১৯২৮
১৯২৯
১৯৩০
ব্যাখ্যা: তথ্য: তিনি ১৯৪২ সালে দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হয়ে বাকশক্তি হারান। সঠিক উত্তর নেই।
10. বাংলা ভাষায় রচিত সবচেয়ে প্রাচীন গ্রন্থ কোনটি?
মহাভারত
রামায়ন
শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন
চর্যাপদ
ব্যাখ্যা: তথ্য: চর্যাপদ বাংলা ভাষায় প্রাচীনতম কাব্য তথা সাহিত্য নির্দশন।
নব্য ভারতীয় আর্যভাষারও প্রাচীনতম রচনা এটি।
11. 'পদ্মানদীর মাঝি' কার উপন্যাস?
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
বুদ্ধদের বসু
Civil Engineering
Civil MCQ
Himalay Sen Sir
ডাক ও টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তর (সিভিল-২০১৮)
ডাক বিভাগ প্রশ্ন সমাধান-২০১৮
ব্যাখ্যা: তথ্য: আধুনিক বাংলা উপন্যাসের বিশাল আঙ্গিনায় নদীজীবী মানুষসের নিয়ে রচিত প্রথম উপন্যাস পদ্মা নদীর মাঝি। ১৯৩৬ সালে এটি প্রকাশিত হয়। মানিক বন্দ্যোপাধ্যয়ের গ্রন্থসমূহের মধ্যে এটিই সর্বাধিক অনূদিত গ্রন্থ। উপন্যাসটিতে লেখক জেলে-জীবন ও জল- জীবন অঙ্কনে এবং চরিত্রচিত্রণে অপূর্ব মুন্সিয়ানার পরিচয় রেখেছেন।
12. শ্রীকৃষ্ণকীর্তনকাব্য এর রচয়িতা কে?
বড়ু চন্ডিদাস
বৃন্দাবন দাস
কাহুপা
মুকুন্দরাম চক্রবর্তী
ব্যাখ্যা: তথ্য: শ্রীকৃষ্ণকীর্তন বৈষ্ণব কাব্য। রচয়িতা বড়ু চণ্ডীদাস। রচনাকাল সঠিকভাবে নির্ণীত না হলেও প্রাকচৈতনা যুগের (খ্রিস্টীয় ১৪শ শতক) মনে করা হয়। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে চর্যাপদের পরেই শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের স্থান।